আজকের যুগে আমাদের মা-বোনেরা মোটেও নিরাপদ নয়। কাম ক্ষুধার্ত শিকারীরা সব সময় এই সুযোগে থাকে। তারা যখন সুযোগ পায় মেয়ে এবং মহিলাদের লুটে নেয়। সারাদেশে প্রতিদিন অনেক ধ_র্ষ_ণে_র ঘটনার রিপোর্ট শোনা যায়। তাদের অনেক কঠিন শাস্তি হয় কিন্তু এত কিছুর পরেও এই ধরনের ঘটনা থামার নাম নিচ্ছে না। সীমা অতিক্রম করে মাঝে মাঝে যখন দু_র্বৃ_ত্ত_রা নাবালিকা মেয়েদের তাদের হিং_স্র থাবার দ্বারা ধ্বংস করে তখন হয়তো আর কিছুই বলার থাকেনা ধিক্কার জানানো ছাড়া।

মহারাষ্ট্রের পুনে শহরে এমন একটি হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটেছে। সেখানে 8 জন দু_ষ্কৃ_তী মিলে একটি নাবালিকাকে এত খারাপ ভাবে গ_ণ_ধ_র্ষ_ণ করেছে যে মেয়েটি তার জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। লজ্জাজনক ঘটনা ঘটেছে পুনে শহরে। 14 বছর বয়সী একটি মেয়ে পুনে রেল স্টেশনে এসেছিল তার গ্রামে যাওয়ার জন্য। সেই সময় এক রিকশাচালক মেয়েটিকে অ_প_হ_র_ণ করে এবং তাকে নিজের বাড়িতে নিয়ে যায় এবং সেখানে তিনি তার সাতজন সঙ্গীকে ডাকে।

প্রত্যেক ব্যক্তি সেই মেয়েটিকে বারবার ধ_র্ষ_ণ করে এবং এই ঘটনায় মেয়েটি এতটাই ভীত হয়ে পড়ে যে সে অজ্ঞান হয়ে যায়। ধ_র্ষ_ণে_র পর সমস্ত অ_ভি_যু_ক্ত_রা মেয়েটিকে অচেতন রেখে পালিয়ে যায়। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে মেয়েটিকে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং মেয়েটির অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। এই ঘটনার পর পুলিশ যথেষ্ট সক্রিয় হয়ে অভিযুক্তদের খোঁজার কাজ শুরু করে দিয়েছে।

তাদের এই কঠোর পরিশ্রমের ফল মিলেছে মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সকল আ_সা_মি_কে তারা গ্রে_প্তা_র করেছেন। এই মা_ম_লা সম্পর্কে তথ্য প্রদান করে থানার সিনিয়র পুলিশ পরিদর্শক দীপক লাগাদ বলেন,” আমরা কয়েক ঘন্টার মধ্যেই গ_ণ_ধ_র্ষ_নে_র সমস্ত আ_সা_মি_কে গ্রেপ্তার করেছি এবং অ_ভি_যু_ক্ত_কে খোঁজার জন্য রেলস্টেশনে লাগানো সি.সি.টি.ভি. ফুটেজ স্ক্যান করা হয়, যেটি অ_ভি_যু_ক্ত_দে_র কাছে পৌঁছাতে অনেক সাহায্য করেছে”।

পুলিশ মেয়েটির বিষয়ে একটি আপডেট দিয়েছে, তারা জানিয়েছেন বর্তমানে মেয়েটি বিপদমুক্ত এবং তার অবস্থা স্থিতিশীল রয়েছে। এছাড়াও এর পাশাপাশি অ_ভি_যু_ক্ত_দে_র ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে অ_প_হ_র_ণ এবং ধ_র্ষ_ণে_র মা_ম_লা দায়ের করা হয়েছে এবং এ ক্ষেত্রে পুলিশ তদন্ত করে প্রমাণ সংগ্রহ করছে। শীঘ্রই 8 জন আ_সা_মি_কে আদালতে হাজির করে একটি শক্তিশালী মা_ম_লা করা হবে। চেষ্টা করা হবে যাতে এই অ_ভি_যু_ক্ত_রা এই জঘন্য কাজের জন্য কঠোরতম শাস্তি পায়।