




একজনের নাম পূজা ভাট অন্যজনের নাম আলিয়া ভাট। এই দুই বোন যথেষ্ট জনপ্রিয় বলিউড এর দুনিয়ায়। আলিয়া ভাট বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী। আলিয়া ভাট এবং রণবীর কাপুরের ডেটিং নিয়ে আলোচনা সমগ্র মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে এবং খবর অনুযায়ী তিনি শীঘ্রই কাপুর পরিবারের পুত্রবধূ হতে চলেছেন। কিন্তু লক্ষ্য করার বিষয় হলো মহেশ ভাট চান না তার মেয়ে বিয়ে করে তার থেকে দূরে চলে যান। খবর অনুযায়ী মহেশ ভাট তার দুই মেয়ের ব্যাপারে বরাবরই খুব ইতিবাচক ছিলেন।





তিনি কখনও চাননি আলিয়া ভাট বিয়ে করে তার থেকে দূরে চলে যান। সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে আলিয়া ভাট প্রকাশ করেছিলেন যদি তার বাবা পাড়ে তবে তিনি কোনদিনও তার বিয়ে দেবেন না। বাথরুমে আটকে দেওয়ার হু-ম-কি আলিয়া ভাট এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন যে যখন বিয়ের কথা আসে আমার বাবা আমাকে হু-ম-কি দেন তিনি আমাকে বাথরুমে আটকে দেবেন। বাবার সামনে আমার বিয়ের কথা বলার সাথে সাথেই তিনি বলেন যে, “আমি তোমাকে বাথরুমে আটকে রাখব কিন্তু তোমাকে কখনো বিয়ে করতে দেবো না।”





আরো কথা বলতে গিয়ে আলিয়া আবার বলেছিলেন যে, “আমাদের বাবা আমাদের থেকে কখনো দূরে যেতে পারেন না এবং যেতে চান না সেজন্য তিনি সবসময় আমাদের বিয়ে নিয়ে ভয় পান।” আপনার তথ্যের জন্য বলেদি যে মহেশ ভাটের জীবনের ইতিমধ্যে বেশ বিতর্কিত হয়েছে। একবার এবং তার বড় মেয়ে পূজা ভাটের একটি ছবি স্টারডাস্ট ম্যাগাজিনে ছাপা হয়েছিল যেখানে তাদের দুজনকে একে অপরকে ঠোটে ঠোটে চুমু খেতে দেখা গিয়েছিল এবং এই ছবিটি পত্রিকার কভার পেজে ছাপা হয়েছিল।





প্রথম পাতায় ছবিটি ছাপা হওয়ার সাথে সাথে হইচই পড়ে যায়। তারপরে মহেশ ভাট এবং পূজা ভাটর ছবিটিকে ভুয়া বলেছিলেন। সেই সময় মহেশ ভাট কে বলা হয়েছিল যে সে ভারতীয় সভ্যতা নষ্ট করেছে তাই তার বেঁচে থাকার অধিকার নেই। এই বিতর্ক এতটাই বেড়ে গিয়েছিল যে মহেশ ভাট কে নিজে এসে সংবাদ সম্মেলন করতে হয়েছিল কিন্তু তার সংবাদ সম্মেলনের পর বিতর্ক কমার নাম নিচ্ছিল না, কারণ তিনি আরেকটি বিতর্কিত বক্তব্য দিয়েছিলেন যেখানে মহেশ ভাট বলেছিলেন যে পূজা ভাটের মেয়ে না হতেন তাহলে তিনি তাকে বিয়ে করতেন।।




