




বলিউডে শ্রীদেবীর নাম দিগ্গজ অভিনেত্রীদের মধ্যে নেওয়া হয়। শ্রীদেবী ও বনি কাপুরের প্রেমকাহিনি তৎকালীন সময়ের সবথেকে বিবাদিত ও চর্চিত ছিল। তাদের এই সম্পর্কের কথা সবার সামনে আসার পর শ্রীদেবীকে “হোমব্রেকার”, “অন্য মহিলা” এইসব বিশেষণে সম্বোধন করা হত। শ্রীদেবী বনি কাপুরের দ্বিতীয় স্ত্রী ছিলেন এটা সবাই জানে। কিন্তু শ্রীদেবী বনি কাপুরের প্রথম স্ত্রী মোনা-র বান্ধবীও ছিলেন।





শ্রীদেবী বিবাহিত বনি কাপুরের সাথে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। এই সম্পর্কের কারণে বিয়ের আগেই শ্রীদেবী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন। শ্রীদেবীর সাথে সম্পর্কের জেরে বনি কাপুরের গৃহস্থ ছাড়খার হয়ে যায়। এক সময়ের বান্ধবী শ্রীদেবী ও মোনা কাপুর ধীরে ধীরে একে অপরের সতীন হয়ে যান। বহুবার শ্রীদেবী বনি কাপুরের বাড়িতেও ছিলেন।





এমনকি তার প্রাক্তন প্রেমিক মিঠুন চক্রবর্তীর সন্দেহ দূর করতে শ্রীদেবী বনি কাপুরকে রাখিও পরান। শ্রীদেবী আর বনি কাপুরের সম্পর্কের কথা যখন মোনা কাপুর জানেন ততদিনে অনেক দেরী হয়ে গেছে। সেই সময় শ্রীদেবী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে গেছিলেন। মেয়ের সংসার ভাঙার কারণে মোনা কাপুরের মা শ্রীদেবীকে অপমান করেছিলেন।





এই ঘটনার তিন মাস পর শ্রীদেবীর প্রথম সন্তান জাহ্নবী কাপুর জন্মায়। জাহ্নবীর জন্মের পর শ্রীদেবী বনি কাপুরের প্রাক্তন স্ত্রী ও সন্তানদের সাথে যেকোনো রকম সম্পর্কের ওপর ব্যান করে দিয়েছিলেন। শোনা যায় শ্রীদেবী এত বেশি ইনসিকিওর হয়ে গেছিলেন যে অর্জুন কাপুর ও অংসুলার সাথেও সম্পর্ক রাখতে দেননি বনি কাপুরকে। এই কারণে শ্রীদেবীর জীবিতাবস্থায় বনি কাপুরের সাথে অর্জুন ও অংসুলার ভালো সম্পর্ক হতে পারেনি।




