বিশ্বসুন্দরী ঐশ্বর্য রাই তার চক্ষুদান করে গেলেন এই ব্যক্তির কাছে, জেনে নিন কে সেই ভাগ্যবান ব্যাক্তি…

ঐশ্বর্য রাই বচ্চন বলিউড ইন্ডাস্ট্রির খুব সুন্দরী এবং বিখ্যাত একজন অভিনেত্রী, যিনি খুব অল্প সময়ের মধ্যে বলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে তার অভিনয় প্রতিভার বহিঃপ্রকাশ করেছিলেন। ঐশ্বর্য রাই হিন্দি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে সবচেয়ে জনপ্রিয় সফল এবং প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিত এবং তার সৌন্দর্য দেশে-বিদেশে আলোচিত। ঐশ্বর্য রাই 1994 সালে ‘মিস ওয়ার্ল্ড’ খেতাব জিতেছিলেন। অভিনেত্রী প্রতিটি ছবিতে কিছু নতুন এবং সেরা চরিত্রে অভিনয় করেছেন এবং দর্শকরা চমৎকার অভিনয়ের পাশাপাশি তার সৌন্দর্যের জন্য পাগল।

বিশ্বসুন্দরী ঐশ্বর্য রাই চলচ্চিত্র জগতকে অনেক দুর্দান্ত অভিনয় উপহার দিয়েছেন। এর বাইরে অতিরিক্ত জীবনে এমন একটি মহৎ কাজ করেছেন যা জেনে আপনিও তার প্রশংসা করবেন। যেমন আমরা জানি পৃথিবীতে অনেক মানুষ আছে যারা তাদের অঙ্গ দান করে আবার কিছু মানুষ অর্থ দান করে, কিন্তু যারা অঙ্গ দান করে তারা সমাজে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করে। এই তালিকায় অভিনেত্রী ঐশ্বর্যর নাম রয়েছে। হ্যাঁ, বলিউড বিখ্যাত অভিনেত্রী এবং প্রাক্তন বিশ্বসুন্দরী ঐশ্বর্য রাই বচ্চন তার চোখ দান করেছেন।

ঐশ্বর্য রাইয়ের সেরা অভিনয়ের পাশাপাশি তার সৌন্দর্য দিয়ে দেশের কোটি কোটি মানুষের হৃদয় জয় করেছেন এবং ঐশ্বর্য রাই যত সুন্দর তার চোখ দুটোও খুব সুন্দর। সারা পৃথিবীতে ঐশ্বর্য রাইয়ের চোখের অনেক ফ্যান রয়েছে এবং আমরা আপনাকে বলি যে, ঐশ্বর্য রাইয়ের অভিনয় মানুষ খুব পছন্দ করে। ঐশ্বর্য রাইয়ের সবুজ চোখ তার সৌন্দর্য বাড়িয়ে দেয়। বলা হয়ে থাকে যে, ঐশ্বর্য রাই বচ্চন এর মতন চোখ পুরো পৃথিবীতে খুব কম মানুষেরই আছে।

কারন, ঐশ্বর্য রাইয়ের চোখ সবুজ রঙের, যে তার চোখের দিকে তাকায় সেই তার চোখে ডুবে যায় এবং এই চোখ দুটোই তার সৌন্দর্য বাড়িয়ে দিয়েছে। একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অভিনেত্রী ‘দ্য আই ব্যাংক অ্যাসোসিয়েশন অফ ইন্ডিয়া’কে তার চোখ দান করেছেন। এর মানে হল যে, যখন তিনি পৃথিবী ছেড়ে চলে যাবেন তখন তার চোখ ভারতীয়দের কাছে থাকবে এবং সেটি কিছু অভাবগ্রস্তদের দেওয়া হবে। আসুন আমরা আপনাকে বলি যে, অঙ্গ দান একটি মহৎ দান হিসেবে বিবেচিত হয়।

যদি আমরা আমাদের চোখের কথা বলি তাহলে চোখ আমাদের জীবনের জন্য একটি উপহার বলতে পারেন এবং এই মহৎ কাজটি করে আমরা অনেক মানুষকে জীবন দান করতে পারি। এই মহৎ কাজটি করে আমরা অনেক মানুষের জীবন বাঁচাতে পারি এবং প্রতিদিন সারা দেশে হাজার হাজার মানুষ দু_র্ঘ_ট_না বা কিছু রোগের কারণে মা_রা যায়। অঙ্গ দান অন্য মানুষকে নতুন জীবন দেয় এবং বিশ্বসুন্দরী ঐশ্বর্য রাই চোখ দান করে অত্যন্ত মহৎ কাজ করেছেন।

Related Posts

নীল কমল কোম্পানি শুরু হয়েছিল বোতাম বানানো দিয়ে, আজ 123 কোটির টার্নওভার। ভারতের জনপ্রিয় চেয়ার কোম্পানির এত সাফল্যের আসল কাহিনী বেরিয়ে এলো ।

বর্তমান সময়ে অনেক ধরনের ফার্নিচার মার্কেট লঞ্চ হয়েছে। এইসব ফার্নিচারের দাম যেমন বেশি হয় তেমনই এইসব ফার্নিচারের দেখাশোনাও বেশি করতে হয়। কিন্তু একটা সময় ছিল যখন নীলকমল…

“পুষ্পা” ফিল্মের রক্ত চন্দন এর দাম জানেন কত? বিলুপ্ত এই চন্দন কীভাবে এল ফিল্মের সেটে? জানলে আপনিও চমকে যাবেন

সম্প্রতি রিলিজ হয়েছে আল্লু আর্জুনের ফিল্ম “পুষ্পা”। এই ফিল্ম রক্ত চন্দনের কাঠ নিয়ে তৈরি। আজ আমরা আপনাদের এই রক্ত চন্দনের কাঠ নিয়েই কথা বলব। রক্ত চন্দন অন্ধ্রপ্রদেশের…

নিজের ধর্ম বদলাবো না, অন্যের ধর্ম বদলাতে দেবো না! এই শর্তে মুসলিম মেয়েকে বিয়ে করলেন এই অবিনাশ! মেয়ে এলো ৮০০০ কিলো মিটার দুর থেকে

“প্রেম” শব্দটা ছোটো হলেও এর গভীরতা অনেক। প্রেমের সম্পর্ককে কোনোদিন ধর্ম, জাতি আটকাতে পারেনি। আপনারা অনেক সিনেমা দেখে থাকতে পারেন এই ধরনের। আজ আমরা বাস্তবের এক ঘটনা…

23 বছরের এই ভাই-বোনের জুটি 1 লাখ টাকা ইনভেস্ট করে যে অভিনব উপায়ে আজ 800 কোটি টাকার ব্যবসা দার করান, জানলে আপনিও অনুপ্রাণিত হবেন

একটি মেয়ে তার ভাইয়ের সাথে মিলে নিজেদের পরিবারকে সফলতার সেই শিখরে পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছেন যা বড় বড় ব্যবসায়ীরাও পারেননি। 23 বছর বয়সে সাধারণত সকলে পড়াশোনা শেষ করে…

অমিতাভ বচ্চনের সাথে সম্পর্ক ভালো নয় তার ভাইয়ের, রোজ গারের দিক থেকেও তার ছোট ভাই অনেক এগিয়ে ! বিস্তারিত জানলে আপনিও অবাক হবেন

প্রয়াত কিংবদন্তি কবি হরিবংশ রাই বচ্চনকে কেনা চেনেন? ছোটবেলা থেকেই তাঁর কবিতা স্কুলে পড়ানো হয়। আজও মানুষ তার কবিতাকে শ্রদ্ধা করে এবং ভালোবাসে। কবি হরিবংশ রাই বচ্চন…

১৯০ কোটি টাকা লটারীতে জিতলেন এই মহিলা! কিন্তু তিনি না জেনে টিকিট সহ জামা ওয়াশিং মেশিনে ঢুকিয়ে ফেলে, তারপর যা হলো

লটারি খেলাটিও একটি চমৎকার খেলা। ভাগ্য সহায় থাকলে যে কেউ মাটি থেকে আকাশে, আবার আকাশ থেকে মাটিতে পড়ে যেতে পারে। একজন মহিলার সাথে একই ঘটনা ঘটেছিল, তবে…

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *