




অন্ধ্রপ্রদেশের নেলোর জেলায় এক মহিলাকে মা’রধরের ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় পৌছে গেল। বেশ কয়েকটি খবরে বলা হয়েছে, ওই ব্যক্তি ওই মহিলার সাথে অন্ধ্রপ্রদেশ পর্যটন বিভাগের অধীনে একটি হোটেলের কর্মচারী। মহিলা কর্মরত অবস্থায় তাকে একটি ফেস মাস্ক পরতে বলার পরে লোকটি ওই কর্মরত মহিলাটি উপরে প্র’চ’ন্ড রে’গে গিয়েছিল বলে জানা গিয়েছে।





এই ধরনের ম’র্মা’ন্তিক ভিডিওটিতে দেখা গিয়েছে, ওই লোকটি রা’গান্বিত হয়ে মহিলার কাছে যেতে দেখা যায়। তিনি ভ্দ্র মহিলাকে চু’লের মু’ঠি আঁ’কড়ে ধরেন এবং একই সাথে নি’র্দয়ভাবে মা’রতে গিয়ে তাকে মেঝেতে টানেন। এক পর্যায়ে, সে একটি লো’হার র’ডটি তুলে তার সাথে একাধিকবার মহিলাটিকে আঘা’ত করে।





সহকর্মীরা সেই মহিলাকে মা’রধর করা থেকে লোকটিকে থামিয়ে রাখতে হ’স্তক্ষে’প করেছিলেন। এর থেকে স্পষ্টভাবে বোঝা যায় যে, ওই মহিলা নিজেকে র’ক্ষা করতে সক্ষম নয়। তবে নি’র্দয় লোকটি থামাতে রাজি হয়নি। একজন বয়স্ক ব্যক্তি হা’মলার মাঝে এসে পড়েছিল। কিন্তু তিনিও ঝা’মেলার জন্য পড়ে যান।তখনো পর্যন্ত নির্দয় লোকটি মহিলাটিকে চ’রমভা’বে প্রহা’র করতে ব্যস্ত ছিলেন।অবশে’ষে, অন্যরা তাকে তাকে যেতে দেয় এবং তাকে ঘর থেকে বাইরে নিয়ে যায়। মহিলাটি তখনো পর্যন্ত মে’ঝেতেই প’ড়েছিল।





অস’হায় মহিলার উপরের ঘটনাটি পুরোটি ধ’রা পড়েছে সি’সি টি’ভি ক্যামেরায়। এই ঘটনার প্রতিবা’দে আ’সামির বিরু’দ্ধে মা’মলা দা’য়ের করা হয়েছে এবং পু’লিশ তাকে হে’ফাজতে নিয়েছে। অ’ভিযোগ করা হয়েছে, ঘটনার পরে লোকটি পা’লিয়ে যাচ্ছিল কিন্তু নেলোর পু’লিশ তার এমন ধরনের জঘ’ন্য কাজটির জন্য তাকে গ্রে’প্তার করতে সক্ষম হয়।





এখনো পর্যন্ত আমাদের সমাজে মহিলাদের গা’য়ে হা’ত তো’লার ব্যাপারটি রয়েই গেছে। এটিকে ও সামাজিক অসু’খ ও বলা যেতে পারে। কারণে হোক বা অকারণে মহিলা হোক বা পুরুষ কার গা’য়ে এইভাবে হা’ত তো’লা কারোরই উচিত কাজ নয়। পরিস্থিতির অবস্থার উপর বি’চার করে দেখতে গেলে, মাস্ক পরা প্রত্যেকের জন্য বাধ্যতামূলক।ওই মহিলাটি শুধুমাত্র একটি মাস্ক পড়তে বলেছিলেন বলে তাকে এমনভাবে প্র’হার করা একেবারেই নীতিবি’রু’দ্ধ।





Shocking video! Only because she asked him to wear a mask, #AndhraPradesh tourism dept dy mgr Bhaskar beats up contract worker Usha with an iron rod in the office. Incident in #Nellore district on Saturday. The woman, a differently-abled, filed a police complaint. @Tourism_AP pic.twitter.com/mOgduF0naC
— krishnamurthy (@krishna0302) June 30, 2020





এখানে আরেকটি বিষয় লক্ষ্য করা যায় যে, লোকেরা সেই সময় অফি’সে উপস্থিত ছিল। তারা শে’ষ পর্যন্ত মহিলাকে মা’রধর করা থেকে লোকটিকে বিরত করতে পেরেছিল। যদিও মা’রধ’র বন্ধ করার পর এই ব্যাপারে তারা আর মাথা ঘামাইনি। সমাজে এখন সহানুভূতির লেশমাত্র নেই বললেই চলে।




