




নানা সমস্যায় ওষ্ঠাগত জীবন। অর্থাভাব থেকে শুরু করে মানসিক সমস্যা সবকিছুতেই কিছুতেই যেন ছাপ থেকে যাচ্ছে অশান্তির। আর জীবনে এই নানারকম অশান্তির থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য অনেকেই শরণাপন্ন হন বিভিন্ন দৈবিক বিভিন্ন রীতিনীতির। অনেকেরই বিশ্বাস থাকে নিয়ম মানলে এসব প্রথাই জীবনে আনতে পারে সুখের ছায়া।





আর সেই ছায়ার তলাতেই শান্তিতে থাকতে পারে গোটা পরিবার। তুলসী পূজা এরকমই এক বিশ্বাসের সিলেবাসে পরে। হিন্দুধর্মমতে বহু কাল ধরেই চলে আসছে এই তুলসী পূজার মিথ। কিন্তু হিন্দুধর্মমত কি বলছে? এই পূজার বিশেষত্বই বা কি আর কি কি সমস্যারই বা মুক্তির দাওয়াই এই তুলসী পূজা সেটাই দেখে নেবো এই প্রতিবেদনে-





তুলসীর স্পর্শ নিয়ে পবিত্র হয়ে ওঠা: হিন্দুধর্মমতে পবিত্রতার মাধ্যম হিসেবেই দেখা হয় তুলসী পাতাকে। বিভিন্ন পূজা আশ্রায় শুদ্ধিকরণের জন্য বহুগুণে ব্যবহৃত এই তুলসী। এছাড়াও অনেকেই বাড়িতে নির্দিষ্ট জায়গায় তুলসী গাছ লাগান। সেই প্রসঙ্গে বলে রাখি তুলসী গাছ কোথাও বেড়ে উঠলে সেই চারা আগাছা ভেবে কেটে ফেলাও কিন্তু মহাপাপ। এমনকি তুলসীর মাহাত্ব এতটাই যে তুলসী ছাড়া নারায়ণ পূজাকে নিছকই ধরা হয়।





সকাল সন্ধ্যে তুলসী গাছের গোড়ায় জল ঢালা:বাড়ির প্রবেশ পথে তুলসী গাছ লাগালে তাতে বাড়িতে যেমন শান্তির আগমন ঘটে তেমনই কোনো অশুভ শক্তির হাত থেকেও আপনার আশ্রয়স্থলকে রক্ষা করে এই তুলসী গাছ। তআই সম্ভব হলে বাড়ির প্রবেশ পথের সন্নিকটেই একটা তুলসী গাছ লাগান এবং সকাল এবং সন্ধ্যে বেলা তার গোড়ায় জল ঢালুন। আর এই মন্ত্রটি উচ্চারণ করুন “মহাপ্রসাদ জননী, সার্বো সাধিব্বাধিদানি।”




