এতদিন আমরা জানতাম দেশকে প্রতিবেশী দেশের হাত থেকে র’ক্ষা করতে প্রতিনিয়ত ল’ড়াই করে চলেন দেশে সে’নাবাহিনীরা।কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতি আমাদের শিখিয়ে দিলো আমাদের অভ্যন্তরীণ প্রত্যেকটি নাগরিককে প্রতিনিয়ত সমস্ত বি’পদের হাত থেকে র’ক্ষা করে যান দুই শ্রেণির মানুষ। তারা হলেন ডা’ক্তার এবং পু’লিশ। এনাদের হাত ধরেই একদিন সুস্থ পৃথিবীর সন্ধান পাব।প্রত্যেক নাগরিকের উচিত ডাক্তার এবং পু’লিশ এই দুই কাজের সাথে যুক্ত প্রত্যেক ব্যক্তিকে সম্মান দেওয়া।
আমাদের প্রত্যেককে বাঁ’চাতে গিয়ে তারা প্রতিনিয়ত তাদের পরিবারের থেকে দূরে থেকে আমাদের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করে রেখেছেন।ক’রোনা যু’দ্ধে প্রথম সারিতে থেকে ল’ড়াই করতে গিয়ে প্রা’ণ হা’রাচ্ছেন বহু ডাক্তার এবং পু’লিশকর্মী। এমনই একজন শ্র’/দ্ধেয় পু’লিশ কর্মী হলেন ইনস্পেক্টর অভিজ্ঞান মুখার্জি।তিনি কলকাতা ট্রাফিক পুলিশের ইকুইপমেন্ট সেলে অফিসার-ইন-চার্জ হিসাবে কর্মরত ছিলেন।লকডাউন এর প্রথম দিন থেকেই একেবারে সামনের সারিতে থেকে ল’ড়ছিলেন ক’রোনা-যু’দ্ধে। সম্প্রতি তিনি হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন কর্মরত অবস্থায়।কো’ভিডে আ’ক্রান্ত হয়ে সম্প্রতি ভর্তি হন হাসপাতালে।
এতদিন এই মহামা’রির বিরু’দ্ধে ল’ড়াই করেও শে’ষ পর্যন্ত হে’রে গেলেন তিনি। আজ সকালে মৃ’ত্যু হলে তার কলকাতা পু’লিশের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, এই প্র’য়াত সহযো’দ্ধার পরিবারের হাতে রাজ্য সরকারের স্বাস্থ্য বিমা অনুযায়ী দশ লক্ষ টাকা তুলে দেওয়া হবে শীঘ্রই।প্র’য়াত সহকর্মীর শো’কসন্তপ্ত পরিবারের পাশে তার প্রত্যেক সহকর্মীরা সশরীরে থাকার অঙ্গীকার করেছেন। অভিজ্ঞান মুখার্জির এই অ’কাল প্র’য়াণে স্বাভাবিকভাবেই মানসি’কভাবে ভে’ঙে পড়েছেন তার বন্ধুবান্ধব সহ পরিজনরা। খবরটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়তে স্বাভাবিকভাবেই খুব দুঃখিত হয়েছে নেটিজেনরা। প্রত্যেকে অন্তর থেকে তাঁর আ’ত্মার শান্তি কামনা করেছেন।